শরীয়তপুর সদর উপজেলা ডোমসার ইউনিয়নের কোয়ারপুর গ্রামের চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা আব্দুল কাদের মাঝির হাতে নিরযাতনের শিকার হয়েছে রহিমা বেগম (৫৫)নামে এক অসহায় নারী ও তার পরিবার।
এই ঘটনায় রহিমা বেগমের ছেলে আবির হোসেন বাদী হয়ে পালং মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
রহিমা বেগম ও তার পরিবার সূত্রে জানা যায় গত ২৮শে মে রবিবার সন্ধা ৬টার দিকে মাদক বিক্রেতা কাদের মাঝি, রহিমা বেগমের বাড়িতে এসে রহিমা বেগম, এর কাছে ১৫ হাজার টাকা দাবি করেন, রহিমা বেগম টাকা দিতে অপারগতা শিকার করলে রহিমা বেগমের মেয়ে স্কুল ছাত্রী আঁখি আক্তার (১২)মা পারুল বেগম (৮৫)ও রহিমা বেগমকে বেধরক মারপিট করে মাদক বিক্রেতা আব্দুল কাদের মঝি।
স্থানীয় পত্যক্ষদর্শি একাধিক ব্যক্তির সাথে আলাপ কালে তারা বলেন, কাদের মাঝি ও তার ছেলে রুবেল মাঝি এলাকার চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা। কিছুদিন পূর্বে কাদের মাঝী মাদকসহ গ্রেফতার হয়ে জেল খেটেছে কিন্তু সে এখনো পরিবর্তন হয়নি, গত কাল সন্ধা ৬ দিকে তার বৃদ্ধা মা পারুল বেগম বোন রহিমা বেগম ও তার স্কুল পড়ুয়া ভাগনী আঁখি আক্তারকে বেধরক পিটিয়েছে যা অত্যান্ত পরিতাপের বিষয়।
রহিমার ছেলে আবির হোসেন বলেন কাদের মাঝি গত কাল আমার স্কুল পড়ুয়া বোন আঁখি আক্তার, মা রহিমা বেগম ও বৃদ্ধা নানিকে বেধরক পিটিয়েছে আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি আজ দুপরে পুলিশ অসার পরে কাদের মাঝি তার ছেলেদেরকে নিয়ে আমাকে হুমকি দিচ্ছে।
এব্যপারে অভিযুক্ত কাদের মাঝিল সাথে যোগা যোগের চেস্টা করলে তার কোন সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি।
এ ব্যপারে পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আক্তার হোসেনের সাথে মুঠো ফোনে আলাপ কালে তিনি বলেন আমি ঢাকায় আছি আগামী কাল এসে বিষয়টি দেখবো।