গত বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টার সময় উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ মসিউর রহমানের নিকট মনোনায়ন পত্র টি জমাদেন। মনোনয়ন জমা দিয়েই নেতা কর্মী সমর্থকগণ নিজ উদ্দোগে নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন, নারী পুরুষসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ বাড়ী, বাড়ী, গিয়ে সোহেলের পক্ষে ভোট প্রার্থনা করছেন। উঠান বৈঠক, বর্ধিতসভায় গণমানুষের ব্যপক উপস্থিতি লক্ষকরা যাচ্ছে। আওয়ামীলীগ পরিবারে গড়ে উঠা ছাত্র জীবন থেকে রাজনীতিতে হাতে খড়ি। গত ১৫ বছর থেকে দেওপাড়া ইউপির প্রতিটি ওয়ার্ডে সোহেল তার নেতা কর্মী, সমর্থকদের নিয়ে ছুটে গেছেন, সাধারণ মানুষের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, অসুস্থ্য, গরীব, মানুষের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। গরীব মানুষের মেয়ের বিয়েতে আর্থিক সহযৌগিতা, মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, রাস্তাঘাট, স্কুল, কলেজ, মাদ্রসায় বক্তিগত, অনুদানসহ সরকারী অনুদানের ব্যবস্থা করে গণমানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন এই বেলাল উদ্দিন সোহেল।
রাজাবাড়ী, পালপুরসহ বিভিন্ন স্থানে বিশাল বিশাল জনসভা করে, আওয়ামীলীগ ও এর অঙ্গসংগঠনকে শক্তিশালী করতে সোহেলের জুড়ি নেই। বিভিন্ন পথসভায় আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ বেলাল উদ্দিন সোহেল বলেন, আমি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় একটি কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। কিন্ত লাভ হবে না। তাদের দিনের স্বপ্ন কোনদিন পূরন হবে না। আমাকে সামাজের নিকট হেয়করার জন্য, একটি কুচক্রীমহল সাংবাদিককে মিথ্যা তথ্য দিয়ে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় একটি মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেছেন। দেওপাড়া ইউনিয়নে আমার ব্যপক জনপ্রিয়তা দেখে একটি মহল বেসামাল হয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। বেলাল উদ্দিন সোহেল বলেন, করোনাকালীন সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন ওয়ার্ডে ২৫ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করেছি এবং প্রতি ঈদের সময়ে হাজার হাজার মানুষকে নগদ অর্থ, ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছি।
এলাকার গরীব, দুঃখী, শ্রমিক, ভ্যান, অটোচালক, অসাহায় মানুষের হৃদয়ে বেলাল উদ্দিন সোহেলের নামটি মিশে আছে। এলাকার রাস্তাঘাট, মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, কবরস্থানে ব্যক্তিগত অনুদান দিয়েছেন । তিনি আরও বলেন, আমার চাচা ২০ বছর থেকে আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন, সমাজসেবামূলক বিভিন্ন কাজে সাথে বাবা জড়িত ছিলেন, তার ধারাবাহিকতায় এখন আমি ও আমার পরিবারের সদস্যগন করচ্ছি। উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবুল কালাম আজাদ মাষ্টার বলেন, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বেলাল উদ্দিন সোহেলের হাতে হাতে নৌকা প্রতীক তুলে দিয়েছেন। এরপর থেকে একটি বিশেষ মহল তার বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে। তার এলাকায় জনপ্রিয়তা দেখে বেসামাল হয়ে পাগল হয়ে গেছে তারা । তিনি বৈধভাবে বিভিন্ন দেশ থেকে সরকারকে কর দিয়ে মালামাল আমদানী করে দেশের বিভিন্ন শহরে বিক্রিসহ এলাকার গবাদিপশুর খামার করে সৎভাবে জীবন যাপন করি। যা এলাকায় তদন্ত করলে হাজার হাজার মানুষ প্রমান দিবেন। তিনি পর পর বছর ২ বছর শ্রেষ্ট করদাতা হয়েছিল । বর্তমান মোঃ আক্তারউজ্জামান চেয়ারম্যান থাকা কালীনসময়ে যেমনটি উন্নয়ন হবার কথাছিল তেমনটি করতে পারেন নি । করনাকালীন সময়ে মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি, তিনি নাগরিক সেবা দিতে ব্যর্থ হযেছেন, গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় বেলাল উদ্দিন সোহেলের প্রতি আস্তা রেখে রাজশাহী ১ আসনের এমপি, সাবেক শিল্পপ্রতিমন্ত্রী আলহাজ্জ ওমর ফারুক চৌধুরী, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার হাতে নৌকা প্রতীক তুলে দিয়েছেন। তাই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করচ্ছি। সে সাথে উনার দীর্ঘায়ু কামনা করচ্ছি।