ক্রীড়া অনুসন্ধানী রিপোর্ট ।।
‘ফুটবল খেলোয়াড়, সংগঠক, সহযোগী এক হলে লিটনদের মতো গুণী ফুটবলার যেখানে দাঁড়াবেন…সেখান থেকে শুরু হবে গ্রামীণ ফুটবল ফেডারেশন। সুতরাং ফুটবলের উন্নতি ঘটাতে শুধু যে ফেডারেশনের দ্বারস্থ হতে হবে তা নয়, সামাজিকভাবে মানুষগুলো যদি আমরা নিজেরাই এক হতে পারি, তবে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামে গ্রামীণ ফুটবল ফেডারেশন গড়ে তোলা সম্ভব।’
‘ফুটবল মন্ত্রণালয় গঠিত হলে সেটা হবে সোনায় সোহাগা। সৎসাহস নিয়ে যদি কাজ করা যায়…তবে ইনশাআল্লাহ গ্রামীণ ফুটবল ফেডারেশনের মাধ্যমে ফুটবল উন্নয়ন সম্ভব। আমি অনুরোধ জানাবো-বিভিন্ন ফুটবলের ভালোবাসার মানুষগুলোকে, সংগঠকদের, আপনারা গ্রামীণ ফুটবলের তৃণমূল পর্যায়ের মানুষগুলোর পাশে দাঁড়ান। আজ ফুটবলের জন্য খুশির দিন। হুঁইসেল বাজিয়ে বসুন্ধরা কিংস প্রেসিডেন্ট ইমরুল হাসান দেশী ফুটবলের দামামা বাজাচ্ছে। পত্রিকা বের হয়েছে দেশী ফুটবলের উন্নয়নে। কিংস দল উত্তরন ঘটাচ্ছে ফুটবলের। ফুটবল এগুবে ইনশাআল্লাহ সকল ফুটবলের ফুটবলপ্রেমীদের সহযোগিতায়।’
ফুটবল বিপ্লবী জালাল হোসেন লাইজু।…
গ্রামীণ ফুটবল ফেডারেশনের শুভেচ্ছা দূত…..
‘একজন জাতীয় দলের ফুটবল খেলোয়াড় লিটন….আরেকজন ফুটবল লেখোয়াড় এলিস’….
‘আকাশে হঠাৎ করে মেঘ। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। আস্তে আস্তে নীরব হয়ে যাচ্ছে বাবা।
এলিস দাদা বাবুরা অনলাইন পত্রিকা অন্যদৃষ্টি যেন অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে….বলছেন-‘ও হে ফুটবল বিপ্লবী’! আপনার বাবার কিছু হলে, সেটা সাময়িক…উনি বেঁচে থাকবেন যুগ যুগ ধরে। কিন্তু আপনার অনেক কাজ।
‘গ্রামীণ ফুটবলের উন্নয়নের বিপ্লবে আপনি বিপ্লবী। শুধু কি তাই?যে ফুটবল নায়কদের খেলা, খবর, ছবির দর্শনে ফুটবলপ্রেমীরা ছিলে পাগল। তাদের মধ্যে যে লিটন ভাই চুয়াডাঙ্গায় ফিউচার ফুটবল একাডেমী নিয়ে কাজ করছেন….অন্যরা বিভিন্নভাবে ফুটবল সেবা দিয়ে। দেশের বিভিন্ন ক্লাব, ফেডারেশন, অনুমোদিত সংস্থাগুলোতে আমাদের ফুটবলাররা প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। কিন্তু অনেক অসহায়ত্বের শিকার। মনটা এমনিতেই ভালো নেই। বাবা নেই। আর হারানোর ব্যাথা বুকে রেখেও কাজ করতে হবে গ্রামীণ ফুটবল ফেডারেশন নিয়ে….। কিশোর তরুণ ফুটবলারদের নিয়ে। অসহায় সিনিয়র ফুটবলারদের নিয়ে, তারকা ফুটবলার যারা নিজ গ্রাম, নিজ জেলা নিয়ে কাজ করছেন তাদের নিয়ে। আশার কথা কলমযোদ্ধারা…স্বচ্ছল ফুটবলাররা, সাইফ স্পোটিং, বসুন্ধরা কিংসসহ বেশ কিছু গ্রুপ অব কোম্পানীগুলো এগিয়ে আসছে। এগিয়ে আসছেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ হাসান রাসেল নিজেই। কিন্তু প্রয়োজন দিলু খন্দকার ভাই, এলিস দাদা বাবু, হুমায়ূন সম্রাট, রুমেল খান, চঞ্চল ভাই এমন হাজারো প্রিন্টিং ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের। ব্যবস্থাপত্র দেওয়া নেওয়াটা…ব্যবস্থাপত্র যারা করবেন তারা যেনো সঠিকভাবে সেটা প্রস্তুত করেন। বসুন্ধরা কিংস, সাইফ স্পোর্টিং, ক্রীড়া মন্ত্রণালয় তাদের খবর নিতে হবে তৃণমূল পর্যায়ে কারা কাজ করছেন….লিটন ভাইদের মতো চুয়াডাঙ্গা ফিউচার ফুটবল একাডেমীসহ বিভিন্ন কার্যক্রমে সহায়তার জন্য।’
‘একজন ফুটবল বিপ্লবী হিসেবে এটাই অনুরোধ যেন সঠিক সংগঠকদের, একাডেমীর, পকেট একাডেমীর তালিকা প্রণয়ন করুন। পাশে দাঁড়ান তবে উন্নত হবে দেশী ফুটবলের অবকাঠামো।’
অনলাইন পত্রিকা, ফেসবুক সহ সকল ক্ষেত্রে উপস্থাপিত হোক ফুটবল উন্নয়নের সঠিক রুপরেখা। ফুটবল বিপ্লবী জালাল হোসেন লাইজুর গ্রামীণ ফুটবল ফেডারেশনকে এভাবে দিলু খন্দকার ভাই ও এলিস দাদা বাবুরা যেনো অব্যাহত রাখেন… তাদের প্রচেষ্টা, যেমনটি ওনারাসহ বেশকিছু ফুটবল উন্নয়নে সহায়ক বন্ধুরা ইতিমধ্যেই শুরু করেছেন।’
‘বৃষ্টির সম্ভাবনা হঠাৎ উবে গেলো। নির্বিঘ্নে বাবার দাফন সম্পন্ন হলো। নিশ্চয়ই দূর হয়ে যাবে সকল বাঁধা….সফল হবে গ্রামীণ ফুটবল ফেডারেশনের মাধ্যমে ফুটবল উন্নয়নের শুভযাত্রা।’
ফুটবল বিপ্লবী জালাল হোসেন লাইজুর এটাই স্বপ্ন….
অন্যদৃষ্টি/এলিস হক