গত কয়েক দিন যাবত সারা দেশে ভাইরাল হওয়া দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকার একটি সংবাদ “বেসরকারী শিক্ষকদের বেতনের টাকা দেওয়া হবে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে” শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছে তা ভিত্তিহীন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ রকম শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তার সাথে কথা বলে ব্যাপারটি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সুদীর্ঘ আলোচনায় বক্তারা আশা প্রকাশ করেন, ৫ লক্ষ বেসরকারি শিক্ষকের সাথে এমন অমানবিক সিদ্ধান্ত নিবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বর্তমান বেতন ভাতা পরিশোধ পদ্ধতির পরিবর্তন করে সরকারী শিক্ষক কর্মচারীদের মতো ১-৫ তারিখের মধ্যেই শিক্ষকদের বেতন পাওয়া নিশ্চিতকরন, নির্দিষ্ট তারিখের মধঢে র্শিক্ষকদের স্ব স্ব একাউন্টে বেতন জমা করা যাতে শিক্ষকগন চেকের মাধ্যমে বা এ্যাপসের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং এর সেবা পেতে পারে। যে কোন ধরনের লেনদেন একাউন্টে টাকা রেখেই করা যায় সে ব্যাবস্থা করা।
বক্তারা আশংকা প্রকাশ করে বলেন- জাতীয় করনের দাবী ভিন্নখাতে প্রবাহীত করতেই এ ধরনের উদ্বেগ গ্রহন করতে পারে।
দুর্নীতিবাজ ও জাতীয়করনের বিরোধিতাকারী কতিপয় শিক্ষক নেতা ও প্রতিষ্টান প্রধানের মুখোশ উম্মোচন করে তাদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির ব্যাবস্থা এবং সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান খান কে শিক্ষকদের প্রণের দাবী জাতীয়করণের দাবী আদায়ের দায়িত্বভার গ্রহনের অনুরোধ করেন লাইভে থাকা হাজার হাজার শিক্ষক। তাদের দাবীতে সম্পাদক বলেন আমি সব সময় শিক্ষকদের সাথে আছি এবং তাদের নায্য দাবী াদায়ে আমি শেষ পর্যন্ত থাকবো। কোন কিছুর বিনিময়েই আমি পিছপা হবো না। যার প্রমান আমি বিগত বছরে দিয়েছি।
লেখক
শিক্ষক, সাংবাদিক